শাহবুদ্দীন যশোর জেলা প্রতিনিধি:- যশোর সদরের চুড়ামনকাঠিতে সবজি ও ফলের চারাগাছ উৎপাদনে নতুন কৃষিপ্রযুক্তি নিয়ে এসেছে ম্যাক্সিম এগ্রো।
সদরের চুড়ামনকাঠিতে ১৬০ শতক জমিতে গড়ে উঠেছে কৃষি খামারটি। পেঁপে, আলু, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রোকলি, ওলকপি, কয়েক প্রজাতির।
পেঁপেসহ সারা বছরই ৩৫ প্রজাতির চারাগাছ উৎপাদন করা হয় কৃষি খামারে।প্রজাতি ভেদে ৪০ থেকে ৬০ দিন সময় লাগে একেকটি চারাগাছ তৈরি হতে।
১৫টি জেলার কৃষকেরা এ খামারের উৎপাদিত চারাগাছ কিনছেন। আগামীতে উৎপাদন সক্ষমতা বাড়লে আরও অধিক সংখ্যক জেলায় এটি বিপণন হওয়ায় সম্ভবনা তৈরি হয়েছে।খামারটিতে কর্মরত একজন বলেন, ১৭টি খাবার বা মেডিসিন দিয়ে এই কোকোপিটটা তৈরি করি।
কৃষক এই চারাটা লাগানোর সাথে সাথে দ্রুত খাদ্য নেবে এবং বেড়ে উঠবে ২০-২২ দিন আগে কৃষক ফসলটা আগাম পাবে ও বিক্রি করতে পারবে। এই চারাগুলো সহজে মরে না।
কো- অর্ডিনেটর আমিরুল ইসলাম খান বলেন, কৃষকদের তোলা চারা স্থানান্তর করে লাগালে ৩০-৪০ শতাংশই মারা যায়। এখানকার চারা শতভাগ ফলন হবে মরা যাবে না।’